মোঃ ইকবাল মোরশেদ,বিশেষ প্রতিনিধি;-
কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লাকসাম নোয়াখালী রোড যেন মৃত্যুফাঁদ, সেখানে প্রতিদিন ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতিক দিন আগে সে খানে পথচারী ও কলেজ ছাত্রী মৃত্যু হয়, পূর্বেও বহুজন হতাহত হয়েছে।
প্রতিদিন এ রোড দিয়ে আসা-যাওয়া হয়,চন্দনা বাজার, পৌলোইয়া মসজিদের মোড়, খিলা উত্তর বাজার, পূর্ব বাতাবাড়ীয়া,লুধুয়া,জামাইর দোকান, হাতিমারা,নাথেরপেটুয়া,বড় কাচি পাইমারী স্কুল মোড় বিপুলাসার, সহ এ সকল পয়েন্টে দূর্ঘটনা ঘটে।
এ সড়ক দিয়ে চলাচল করা ও ভয়ানক হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের মনে ধরনের ভয় কাজ করছে। কখন না জীবনের প্রদীপ নিভে যায়!
স্থানীয় সূত্রে জানাযায় চন্দনা বাজারের অংশে একটি উচ্চ বিদ্যালয়, বাজারের ব্যবসায়ী ও সড়ক বিভাগের মধ্যে জমি নিয়ে মামলা জটিলতা থাকায় রাস্তার কাজ বন্ধ।
যার ফলে দক্ষিণ ও উত্তরে ৪লেন থাকলেও এখানে দিয়ে ২লেন, ও মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ মোড়। যার কারনে প্রতিদিন দুর্ঘটনা হচ্ছে। নেই কোন গতিরোধ সংকেত নেই, নেই কোন গাড়ী গতিরোধ ইস্পিড বোর্ড।
এ ছাড়া ৪ লেন হওয়ায় দূরপাল্লার বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান উচ্চ গতিতে চলছে। নির্দিষ্ট গতিসীমা কেউ মানছে না।
যার ফলে সড়কে চলাচলরত অবৈধ সিএনজি, অটোরিকশা প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে এবং অকালে ঝরে যাচ্ছে তাজা প্রাণ দিচ্ছে। অনতিবিলম্বে এ রুটে সিএনজি, রিক্সার পরিবর্তে মিনিবাস চালু করা জরুরী বলে দাবি করেন স্থানীয়রা।
এ ছাড়া উল্লেখ যে সকল স্থানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে এবং ছোট খাটো বাজার রয়েছে ঐ সকল স্থানে প্রতিদিন শত শত শিশু, নারী ও মানুষ ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে সড়ক পারাপার হচ্ছে।
যার ফলে নিরীহ পথচারীরা উচ্চ গতির গাড়ির কবলে প্রাণ দিচ্ছে। অনতিবিলম্বে সড়কের কাজ শেষ করে উল্লেখ স্থানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সড়কের উপরে ১টি ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণ করার জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম এর নিকট জোর দাবি।
Leave a Reply